* ‼‼ preপূর্ব‼ ️✥━━━══ *


     একজন ভক্ত যজ্ঞের সময় sacrificeশ্বরের নামে তাঁর সময় কাটাচ্ছিলেন l অবশেষে তিনি অসুস্থ হয়ে বিছানায় নেমে এল l তিনি বাচ্চাদের টয়লেট, স্নান ইত্যাদির সময় ডাকতেন l ধীরে ধীরে শিশুরাও একে অপরের কাছে আসা বন্ধ করত l মাঝে মাঝে l  l এক রাতে একটি আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটল।
 আস্তে আস্তে এই অ্যাকশন পলিসি একটি দৈনিকের হয়ে ওঠে
 লোকটি সন্দেহজনক ছিল আমি পরিবারের সমস্ত সদস্যকে আগে কলটি না শুনানোর ভান করেছিলাম, তবে কে এই?  "আজ সকালে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে; তিনি তার বাবার সাথে কথা বলেছেন এবং ভাল আছেন
      অন্ধকার ঘরে অবিলম্বে একটি অলৌকিক ঝলক প্রতিবিম্বিত হয়েছিল l ভগবান কৃষ্ণের সামনে ছেলেটি তার সামনে একটি বাঁশি ধরে রেখেছে l লোকটিকে চিনতে দেরি হয়নি l তার চোখ থেকে অশ্রু প্রান্ত প্রবাহিত হয়েছিল, তিনি বদ্ধ স্বরে বললেন, "আমি একজন মহাপাপিনী।  প্রভু, আপনি যদি আমার প্রতি এতই সন্তুষ্ট হন তবে আমাকে কেন ছেড়ে দেবেন না? "
      প্রভু বলেছিলেন, "আপনারা যা যা ভোগ করছেন তা সবই আপনার শুরু You আপনি আমার সর্বশ্রেষ্ঠ সন্ধানী D প্রতিদিন আমার নাম উচ্চারণ করুন I আমি আপনাকে কীভাবে ছেড়ে যেতে পারি? তাই আপনার সত্য উপাসনার কারণে আমি আপনার শুরুটি কেটে দিচ্ছি।"
      ব্যক্তিটি জিজ্ঞাসা করলেন, "আমার শুরু কি আপনার করুণার aboveর্ধ্বে? আপনার অনুগ্রহ কি আমার সূচনা শেষ করতে পারে না?"
         প্রভু জবাব দিয়েছিলেন, "আমার অনুগ্রহ সবার উপরে Of অবশ্যই আমি আপনার জন্মের সময় থেকেই এই সূচনাটি কেটে ফেলতে পারি। তবে আবার আপনাকে এই শুরুর দিকে ভোগ করতে হবে এবং পুনর্বার জন্ম দিতে হবে। এটি কার্যবিধি।"  আমি নিজেকে ছিন্ন করতে এবং জন্ম ও মৃত্যুর বন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চাই "।

 * তিন ধরণের উপলব্ধ: *

 * আস্তে * ::
 নামটি উচ্চারণ করলেই এটি কেটে দেওয়া হয়।

  * তীক্ষ্ণ * ::
 শ্রদ্ধা ভক্তিতে বিশ্বাসী ছিল, এটি কেটে গিয়েছিল আমি ভাগবতে, ধূমপায়ী মন্দ ও পাপী ছিল l তার মৃত্যুর পরেও রাক্ষসটি যোনি থেকে রক্ষা পায়নি l তিনি অদৃশ্যভাবেই সত্ত্বায় বসেছিলেন এবং মহা পণ্ডিত গোকরণের কাছ থেকে ভাগবত শুনেছিলেন।

 * দ্রুততম * ::
 সংস্কৃত ভাগবতে,

 * অবশ্যই এবং ভুক্তবায়াম *
        * সৎকর্ম ভাল, *
 * ক্ষতি ছাড়াই পূর্ববর্তী কাজ *
        * কটি কলপে সতে রবিহা l *

 পূর্ববর্তী আমলগুলি ভাল বা খারাপ হোক না কেন, এই জন্ম বা পরবর্তী জন্মের চেয়ে কম হবে না, অবশ্যই আমাদের ভোগান্তি পোহাতে হবে, কিন্তু শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের সাথে প্রভু আশ্রয় নেন, প্রভু তাঁর সাথে থাকবেন এবং এর তীব্রতায় স্বস্তি আনবেন।

         মহাভারতের যুদ্ধ শেষ হয়েছে l ভীষ্ম মৃত্যুর অপেক্ষায় বিছানায় শুয়ে আছেন l সূর্য উঠছে l তাঁর মৃত্যুর পরেও তিনি সুস্থ হচ্ছেন না l এই সময় ভগবান কৃষ্ণ সেখানে পৌঁছেছিলেন l ভীষ্ম তাঁকে দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, "ত্রিভুজ স্বপ্নদ্রষ্টা মধুসূদন!  কেন আমি মরতে পারি না, এই তীরটি দীর্ঘকাল ধরে প্রচন্ড বেদনাতে ছিল "Godশ্বর বললেন," আপনি আপনার আগের জন্ম থেকে ভুগছেন, আমার কিছুই মনে নেই l "ভীষ্ম আশ্চর্য হয়ে বললেন," আমার আগের জন্মে আমার তেমন কিছুই নেই।  আমি তোমাকে কিছু করতে দেখিনি l "প্রভু উত্তর দিয়েছিলেন," আপনি নিজের 101 ম জন্মের দিকে ফিরে যান that সেই জন্মের সময় আপনি রাজপুত্র ছিলেন, যখন আপনি শিকারের জন্য বনে ভ্রমণ করেছিলেন।  l সর্পটি বেশ কয়েকদিন ধরে কাঁটাগাছ বনে পড়েছিল, কাঁটাঘাটে আহত হয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত মারা গিয়েছিল। কিন্তু তোমার অতীত শত জন্মের গুণাবলী এতই প্রবল ছিল যে সেই কর্মের ফল ফল ধরে না? "ভীষ্ম জিজ্ঞাসা করলেন কেন আবার এই জন্মের মধ্যে?  Saidশ্বর বলেছিলেন, "আপনি দ্রৌপদীর পোশাক বন্ধ করতে পেরেছিলেন। কিন্তু আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে মাথা নিচু করেছিলেন your এই ভুলটি আপনার শত বছরের পুরানো গুণকে ধুয়ে দিয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত আপনাকে পাপ করার সুযোগ দিয়েছে Now এখন আপনি ইতিমধ্যে ভোগ করেছেন" "  পরিত্রাণের পথে এগিয়ে চলুন

      আসলে, কেউ আমাদের প্রাথমিক কষ্ট থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে না।  তাই তুলসীদাস বললেন,

  * প্রথমে রচনা করুন, প্রথমে রচনা করুন *
 * তুলসী চিন্তিত কিয়ো °, ভজলে শ্রী রঘুবীর *

    অন্যদিকে, তথাকথিত প্রগতিবাদীরা যারা শুরুতে বিশ্বাস করে না এবং বলে,

 * "ভূতদের ছাইয়ের ছাই" *

 আবার

  * "যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন আপনি সুখী হবেন, এবং আপনি debtণে পড়ে থাকবেন।"

   তারা ভিন্ন ধরনের.  যখন শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং তাঁর শিষ্যদের মধ্যে কয়েকজন তাঁকে প্রার্থনা করেছিলেন, "হে গুরুদেব, আপনি যদি জগজ্জনির মা, যাকে আপনি প্রতি মুহূর্তে দেখেন, তাকে এই ঝামেলা থেকে বাঁচানোর জন্য জিজ্ঞাসা করেন, তিনি অবশ্যই সুস্থ হয়ে উঠবেন।"  মিঃ রামকৃষ্ণ শিষ্যদের আর্জি গ্রহণ করেন নি এবং জীবনের শুরুতে তিনি নিজের জন্ম ও মৃত্যু থেকে নিজেকে মুক্তি দিয়েছিলেন, শেষ অবধি withশ্বরের সাথে পুনরায় মিলিত হওয়ার এবং আদি জীবনের অসহনীয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।

   শুরুতে সুন্দর কিছু আছে।  কংস মহারাজের মৃত্যুর পরে, যখন শ্রীকৃষ্ণ কারাগারে গিয়ে পিতা বাসুদেব এবং মা দেবকীকে মুক্তি দিয়েছিলেন, তখন মা দেবকী তাঁর পুত্র কৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "ধন-সম্পদে তুমি স্বয়ং ভগবান, আমরা দুজনেই তোমার পিতা-মাতা।"  আমরা কি পাপ করেছি যে আপনি আমাদের চৌদ্দ বছর এই কারাগারে রেখে এসেছেন এবং আমাদেরকে কৃপণ করে তুলেছেন? "তখন শ্রীকৃষ্ণ জবাব দিলেন," মা, আমি কী পাপ করেছি যে আপনি আমার জন্মের চৌদ্দশ বছর পূর্বে (রামবতারে) বনে আমাকে পাঠিয়েছিলেন? "  দেবকী হতবাক হয়ে বললেন, "আমি এবং আমি আপনাকে চৌদ্দ বছরের জন্য বনে প্রেরণ করেছি, হ্যাঁ, আপনার মা ছিলেন কায়কায়ি এবং আপনার বাবা ছিলেন বাসুদেব দশরথ।  অবাক হয়ে দেবকী জিজ্ঞাসা করলেন - "আর কোন কৌশল?"  শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন, "এই জন্মে তিনি যশোদা।"  দেবকি চুপ হয়ে গেল।

      এমনকি সবচেয়ে নিরপেক্ষ বিচারক Godশ্বরও প্রথম থেকেই তাঁর পিতামাতাকে বাঁচাতে পারেননি।  আমরা সাধারণ মানুষ, আজ আমরা যত দুঃখী বা খুশি, আমরা আমাদের সূচনার ফলাফল।  এটিকে ধৈর্য সহকারে কাটিয়ে উঠতে আমাদের সর্বাত্মক চেষ্টা করা উচিত।  ভাগবতে বলা হয়

 * স্ব-ধার্মিকতা স্বর্গ *
 * জাহান্নামে প্রবেশ

  ভাগ্যক্রমে, আপনার নতুন কিছু করা উচিত

 ✿❁❣️ ༒  * জয় জগন্নাথ * ༒ ❣️❁✿

*══━━━✥‼️ପ୍ରାରବ୍ଧ‼️✥━━━══*

🍁🍁🍁🍁
       

🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁

    ଜଣେ ଭକ୍ତ ଈଶ୍ୱରଙ୍କ ନାମ ଯଜ୍ଞ ରେ ନିଜ ସମୟ ଅତିବାହିତ କରୁଥିଲେl ଶେଷରେ ବୟସ ବଢିବା ସଙ୍ଗେ ସଙ୍ଗେ ରୋଗାକ୍ରାନ୍ତ ହୋଇ ବିଛଣା ଧରି ନେଲେl ଶୌଚ, ସ୍ନାନ ଆଦି ସମୟରେ ସେ ନିଜ ସନ୍ତାନ ମାନଙ୍କୁ ଡାକୁଥିଲେl ଧିରେ ଧିରେ ସନ୍ତାନ ମାନେ ମଧ୍ୟ ପରସ୍ପର ଆଡରେ ଆସିବା ବନ୍ଦ କରିଦେଲେl ବେଳେ ବେଳେ ତାଙ୍କୁ  ସେଇ ଅପରିଷ୍କାର ବିଛଣା ରେ ରାତି କଟାଇବାକୁ ପଡୁଥିଲା l ଦିନେ ରାତିରେ  ଏକ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟ ଘଟଣା ଘଟିଲା l ସେ ଆକୁଳ କଣ୍ଠରେ ପୁଅ ନାମ ଧରି ଡାକ ଛାଡିଲେl ସଂଗେ ସଂଗେ ଜଣେ ବାଳକ କୋମଳ ହାତରେ ତାଙ୍କୁ ଧରି ନେଇ  ନିବୃତ୍ତି କରାଇ,  ବିଛଣା ପରିଷ୍କାର କରି ଶୋଇ ପକାଇଲା l
ଧିରେ ଧୀରେ ଏହି କ୍ରିୟା ନୀତି ଦିନିଆଁ ହୋଇଗଲା l
ବ୍ୟକ୍ତି ଜଣଙ୍କୁ ସନ୍ଦେହ ହେଲା l ଆଗେ ତ ଡ଼ାକ ଛାଡିଲେ ସମସ୍ତ ଘରଲୋକ ନ ଶୁଣିବାର ଛଳନା କରୁଥିଲେ, କିନ୍ତୁ ଇଏ କିଏ ? ଡାକିଲା ମାତ୍ରେ ହାଜରl ଏହା ଭାବି ପିଲାଟିର କୋମଳ ହାତ କୁ ଧରି ପରିଚୟ ପଚାରିଲେ l
     ତତ୍କ୍ଷଣାତ ଏକ ଅଲୌକିକ ଆଭା ଅନ୍ଧକାର ଗୃହରେ ପ୍ରତିଫଳିତ ହେଲା l ସମ୍ମୁଖରେ ବାଳକ ରୂପି ଭଗବାନ କୃଷ୍ଣ ବଂଶୀ ଧରି ଦଣ୍ଡାୟମାନl ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କୁ ଚିହ୍ନି ବାରେ ବିଳମ୍ବ ହେଲା ନାହିଁ l ଚକ୍ଷୁରୁ ଧାର ଧାର ଲୋତକ ବହି ଯାଉ ଥାଏ,  ରୁଦ୍ଧ କଣ୍ଠ ରେ କହିଲେ,  "ମୁଁ  କେତେ ବଡ ପାପୀ l ମୋର ନିବୃତ୍ତି ଆପଣଙ୍କ ଦ୍ୱାରା କରାଇଲି l ହେ ପ୍ରଭୁ,  ଯଦି ଆପଣ ମୋ ଉପରେ ଏତେ ପ୍ରସନ୍ନ, ମୋତେ ମୁକ୍ତି କାହିଁକି ଦେଉ ନାହାନ୍ତି ?" 
     ପ୍ରଭୁ କହିଲେ, " ଯାହା ତୁମେ ଭୋଗୁଛ, ତାହା ତୁମର ପ୍ରାରବ୍ଧ l ତୁମେ ମୋର ଜଣେ ପରମ ସାଧକl ଦିବାନିଶି ମୋ ନାମ ଜପ କରl ମୁଁ ତୁମକୁ ଛାଡ଼ିବି କିପରି? ତେଣୁ ମୁଁ ତୁମ ପ୍ରାରବ୍ଧ ମଧ୍ୟ  ତୁମର ସତ ସାଧନା କାରଣରୁ କଟାଉଛିl"
     ବ୍ୟକ୍ତି ପ୍ରଶ୍ନ କଲେ , "କଣ ମୋର ପ୍ରାରବ୍ଧ ତୁମ କରୁଣା ଠାରୁ ଉପରେ? କଣ ତୁମ କୃପା ମୋ ପ୍ରାରବ୍ଧ କୁ ଶେଷ କରି ପାରିବନି? 
        ପ୍ରଭୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ , " ମୋ କୃପା ସର୍ବୋପରି l ଅବଶ୍ୟ ମୁଁ  ପ୍ରାରବ୍ଧ କାଟି ପାରିଵି  ତୁମର ଏଇ ଜନ୍ମରେl କିନ୍ତୁ ପୁଣି ତୁମକୁ ଏଇ ପ୍ରାରବ୍ଧ ଭୋଗି ବାକୁ ପୁନଃ ଜନ୍ମ ନେବାକୁ ପଡିବl ଏହାହିଁ କର୍ମ ର ନିୟମl ଏଇ କାରଣରୁ *ପୁନରପି ଜନମ ପୁନରପି ମରଣ* ହୋଇଥାଏl ଯେହେତୁ ତୁମେ ମୋର  ପରମ ଭକ୍ତ,  ତୁମର ଏଇ ପ୍ରାରବ୍ଧ ମୁଁ ସ୍ୱୟଂ ନିଜ ହାତରେ କଟାଇ ତୁମକୁ ଜନ୍ମମୃତ୍ୟୁ ର ବନ୍ଧନ ରୁ ମୁକ୍ତି ଦେବାକୁ ଚାହେଁ l"

*ପ୍ରାରବ୍ଧ ତିନି ପ୍ରକାର :*

*ଧୀର* ::
କେବଳ ନାମ ଜପିଲେ ଏହା କଟି ଯାଏ l ନାମ ର ମହିମା ଏତେ ପ୍ରବଳ ଯେ ଖାଲି ରାମ ରାମ ଜପି ଦସ୍ୟୁ ରତ୍ନାକର ଆଦିକବି  ବାଲ୍ମୀକି ରେ ପରିଣତ ହେଲେ l

 *ତୀଵ୍ର* ::
ଶ୍ରଦ୍ଧା ବିଶ୍ୱାସ ସହ ସତସଙ୍ଗ କଲେ, ଏହା କଟି ଯାଏl ଭାଗବତ ରେ ଅଛି,  ଧୂଁଧୁଂକାରୀ ଏକ ଦୁଷ୍ଟ ଓ  ମହପାପୀ ଥିଲା l ମୃତ୍ୟୁ ପରେ ମଧ୍ୟ  ପ୍ରେତ ଯୋନି ରୁ ଉଦ୍ଧାର ପାଉ ନଥିଲା l ସେ ଅଦୃଶ୍ୟ ଭାବେ ସତସଙ୍ଗ ମଧ୍ୟରେ ବସି ପ୍ରକାଣ୍ଡ ବିଦ୍ୱାନ ଗୋକର୍ର୍ଣ ଙ୍କ ଠାରୁ ଭାଗବତ ଶୁଣି ସତଗତି ପ୍ରାପ୍ତ କଲl l

*ତିବ୍ରତମ*:: 
ସଂସ୍କୃତ ଭାଗବତ ରେ ଅଛି, 

*ଅବଶ୍ୟମଏବଂ ଭୁକ୍ତାବ୍ୟମ*
       *କୃତଂ କର୍ମ ଶୁଭା ଶୁଭମ,* 
*ନ କ୍ଷୟତେ ପୂର୍ବ କର୍ମ* 
       *କଟି କଳ୍ପେ ସତେ ରବୀହl*

ପୂର୍ବ କୃତ କର୍ମ ଶୁଭ ହେଉ ବା ଅଶୁଭ ଏ ଜନ୍ମ ହେଉ ବା ପର ଜନ୍ମ, ଏଥିରୁ ତିଳେ ମାତ୍ର ଉଣା ହେବ ନାହିଁ,  ଅବଶ୍ୟ ଭୋଗିବାକୁ ପଡିବ କିନ୍ତୁ ଶ୍ରଦ୍ଧା ବିଶ୍ୱାସ ସହ ଯେ ପ୍ରଭୁଙ୍କର ଶରଣାଗତ ହୁଏ, ପ୍ରଭୁ ସ୍ୱୟଂ ସାଙ୍ଗରେ ରହି ଏହାର ତୀବ୍ରତା ରେ ଉପଶମ ଆଣନ୍ତି l 

        ମହାଭାରତ ଯୁଦ୍ଧ ଶେଷ ହୋଇ ଯାଇଥାଏl ଭୀଷ୍ମ ସରଶଯ୍ୟା ରେ ପଡି ମୃତ୍ୟୁ କୁ ଅପେକ୍ଷା କରୁ ଥାନ୍ତିl ସୂର୍ଯ୍ୟ ଉତ୍ତରାୟଣ ହେଲେl ଈଛାମୃତ୍ୟୁ ସତ୍ୱେ ସେ ସଦଗତି ପାଉ ନଥାନ୍ତିl ସେହି ସମୟରେ ଭଗବାନ କୃଷ୍ଣ ସେଠାରେ ପହଁଚିଲେl  ଭୀଷ୍ମ ତାଙ୍କୁ ଦେଖି ପଚରିଲେ,  "ହେ ତ୍ରିକାଳ ଦର୍ଶୀ ମଧୁସୂଦନ ମୁଁ ଜାଣିପାରୁନି ମୃତ୍ୟୁ ପାଇଁ ଇଛା କରି, ପାପ ରହିତ ଥିବା  ସତ୍ୱେ,  ମୁଁ କାହିଁକି ମର୍ତ୍ୟୁ ବରଣ କରି ପାରୁନି,  ଦୀର୍ଘ ଦିନ ଧରି ଏ ତୀର ମୁନରେ ଦାରୁଣ କଷ୍ଟ ପାଉଛି "l ଭଗବାନ କହିଲେ,  "ତୁମେ ତୁମର ପୂର୍ବଜନ୍ମ ର କର୍ମ ଭୋଗ କରୁଛ,  ତୁମର କିଛି ମନେ ପଡୁନି l" ଭୀଷ୍ମ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟ ହେଲେ ଓ କହିଲେ, "ମୁଁ  ମୋ ପୂର୍ବ ଜନ୍ମରେ ଏପରି କୌଣସି କର୍ମ କରିଥିବା ଦେଖି ପାରୁନି l" ପ୍ରଭୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, " ତୁମେ ତୁମର ୧୦୧ ଜନ୍ମ ପଛକୁ ଯାଅ l ସେହି ଜନ୍ମରେ ତୁମେ ଏକ ଯୁବରାଜ,  ଶିକାର ପାଇଁ ବନସ୍ତ ରେ ଭ୍ରମଣ କରୁଥିବା ସମୟରେ ତୁମ ରଥ ସମ୍ମୁଖରେ ଏକ ସର୍ପ ଦେଖି ଅଶ୍ୱ  ଅଟକି ଯାଇଥିଲା  l ତୁମେ ସେଇ ସର୍ପ କୁ ଫିଙ୍ଗି ଦେବା ପାଇଁ ଆଦେଶ ଦେଲ l ସର୍ପ ଅନେକ  ଦିନ କାଳ ଗୋଟିଏ କଣ୍ଟା ବଣ  ରେ ପଡି,  କଣ୍ଟା ରେ କ୍ଷତବିକ୍ଷତ ହୋଇ ଶେଷରେ ପ୍ରାଣ ତ୍ୟାଗ କଲା l କିନ୍ତୁ ତୁମର ବିଗତ ଶହେ ଜନ୍ମ ର ପୁଣ୍ୟ ଫଳ ଏତେ ପ୍ରବଳ ଥିଲା ଯେ ସେଇ କର୍ମଫଳ ଫଳିତ ହୋଇ ପରଲାନି "l ଭୀଷ୍ମ ପ୍ରଶ୍ନ କଲେ ପୁଣି ଏ ଜନ୍ମ ରେ କାହିଁକି ?  ଭଗବାନ କହିଲେ,  "ଦ୍ରୌପଦୀଙ୍କ ବସ୍ତ୍ରହରଣ କୁ  ତୁମେ  ଅଟକାଇବା ପାଇଁ ସମର୍ଥ ଥିଲ l କିନ୍ତୁ ତୁମେ ଜାଣି ଶୁଣି ମଥା ପାତି ଦେଲ l ଏଇ ଭୁଲ ତୁମର ଶହେ ବର୍ଷ ର ପୁଣ୍ୟ ଫଳ ଧୋଇ ଦେଲା ଓ ଶେଷରେ ପାପ କୁ ଫଳିତ ହେବା ପାଇଁ ସୁଯୋଗ ମିଳିଗଲା l ଏବେ  ତୁମେ ତୁମର  ପ୍ରାରବ୍ଧ ଭୋଗା ଭୋଗି ସାରିଛ l ଏଥର ମୋକ୍ଷ ପଥରେ ଅଗ୍ରସର ହୁଅ l

     ବାସ୍ତବତଃ ଆମକୁ ଆମ ପ୍ରାରବ୍ଧ ଭୋଗରୁ କେହି ରକ୍ଷା କରି ପାରିବେ ନାହିଁ। ତେଣୁ ତୁଲସୀଦାସ କହିଛନ୍ତି, 

 *ପ୍ରାରବ୍ଧ ପହଲେ ରଚା,  ପୀଛେ ରଚା ଶରୀର* 
*ତୁଳସୀ ଚିନ୍ତା କ୍ୟୋ° କରେ,  ଭଜଲେ ଶ୍ରୀ ରଘୁବୀର*

   ଅପରପକ୍ଷରେ ଯେଉଁ ତଥାକଥିତ ପ୍ରଗତିବାଦୀ  ପ୍ରାରବ୍ଧ ରେ ବିଶ୍ଵାସ କରନ୍ତି ନାହିଁ ଏବଂ କହନ୍ତି, 

*"ଭସ୍ମ ଭୂତସ୍ୟ ଜୀବସ୍ୟ ପୁନରାଗମନ କୁତଃ"* 

ପୁଣି 

 *"ଯାବତ୍ ଜୀବେତ୍ ସୁଖଂ ଭବେତ୍, ଋଣଂ କୃତ୍ୱା ଘୃତଂ ପିବେତ୍ "*

  ସେମାନଙ୍କ କଥା ଅଲଗା। ଶ୍ରୀ ଶ୍ରୀ ରାମକୃଷ୍ଣ ପରମହଂସ ଯେତେବେଳେ କ୍ୟାନସର ରୋଗାକ୍ରାନ୍ତ ହୋଇ ଦାରୁଣ କଷ୍ଟ ଭୋଗ କରୁଥିଲେ, ସେତେବେଳେ ତାଙ୍କର କେତେଜଣ ଶିଷ୍ୟ ତାଙ୍କୁ ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କହିଲେ : ହେ ଗୁରୁଦେବ ଆପଣ ପ୍ରତିମୁହୂର୍ତ୍ତରେ ଦର୍ଶନ କରୁଥିବା ଜଗଜ୍ଜନନୀ ମା'ଙ୍କୁ ଏ କଷ୍ଟରୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବାକୁ ନିବେଦନ କରନ୍ତେ, ତେବେ ମା' ନିଶ୍ଚୟ ଆରୋଗ୍ୟ କରିଦିଅନ୍ତେ । ଶିଷ୍ୟ ମାନଙ୍କର ଏ ନିବେଦନ କୁ ଶ୍ରୀ ରାମକୃଷ୍ଣ ଗ୍ରହଣ କଲେ ନାହିଁ ଓ ଏ ଜନ୍ମରେ ନିଜର ପ୍ରାରବ୍ଧ ଭୋଗ କରି ଜନ୍ମମୃତ୍ୟୁ ରୁ ନିଜକୁ ଚିରଦିନ ପାଇଁ ମୁକ୍ତ କରି ଅନ୍ତ କାଳରେ ପରମାତ୍ମା ଙ୍କ ସହିତ ବିଲିନ ହେବା ପାଇଁ ଇଚ୍ଛା ପ୍ରକାଶ କଲେ ଏବଂ ପ୍ରାରବ୍ଧ ଜନିତ ଦୁରାରୋଗ୍ୟ ରୋଗ ଜନିତ ଦୁଃଖ ଭୋଗ କରିବା ପାଇଁ ପସନ୍ଦ କଲେ। 

  ପ୍ରାରବ୍ଧ ବିଷୟରେ ଆଉ ଗୋଟିଏ ସୁନ୍ଦର କଥା ଅଛି। କଂସ ମହାରାଜ ଙ୍କ ନିଧନ ପରେ ଯେତେବେଳେ ଭଗବାନ ଶ୍ରୀକୃଷ୍ଣ ବନ୍ଦୀଶାଳାକୁ ଯାଇ ପିତା ବସୁଦେବ ଓ ମାତା ଦେବକୀଙ୍କୁ ବନ୍ଧନ ମୁକ୍ତ କଲେ, ସେତେବେଳେ ମା’ଦେବକୀ ପୁତ୍ର ଶ୍ରୀକୃଷ୍ଣ ଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ଧନରେ, ତୁ ହେଉଛୁ ସ୍ଵୟଂ ଭଗବାନ, ଆମେ ଦୁହେଁ ତୋର ପିତାମାତା। ଆମେ କି ପାପ କରିଥିଲୁ ଯେ ଆମକୁ ତୁ ଚଉଦ ବର୍ଷ ଏ ବନ୍ଦୀ ଶାଳାରେ ରଖି ଦୁଃଖ କଷ୍ଟ ଦେଲୁ ?" ସେତେବେଳେ ଶ୍ରୀକୃଷ୍ଣ ଉତ୍ତର ଦେଇଥିଲେ, “ମା,  ମୁଁ କି ପାପ କରିଥିଲି ଯେ ତମେ ମତେ ପୂର୍ବ ଜନ୍ମରେ (ରାମାବତାରରେ) ଚଉଦ ବର୍ଷ ବନକୁ ପଠାଇଥିଲ?" ଦେବକୀ ଚମକି ପଡି କହିଲେ," ମୁଁ–ମୁଁ ତତେ ଚଉଦ ବର୍ଷ ବନକୁ ପଠାଇଥିଲି ? ହଁ ମା’ ତମେ ଥିଲ କୈକେୟୀ ଓ ପିତା ବସୁଦେବ ଥିଲେ ଦଶରଥ। ତୁମେ ଦୁହେଁ ମୋତେ ଚଉଦ ବର୍ଷ ବନକୁ ପଠାଇଥିଲ, ଆଉ ସେହି ଚଉଦ ବର୍ଷ ତୁମ ଦୁହିଁଙ୍କୁ ଏ କାରାଗାରର କଷ୍ଟ ଭୋଗିବାକୁ ପଡିଲା।" ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟ ସ୍ୱରରେ ଦେବକୀ ପ୍ରଶ୍ନକଲେ -"ଆଉ କୌଶଲ୍ୟା ?" ଶ୍ରୀକୃଷ୍ଣ କହିଲେ "ସେ ହେଉଛନ୍ତି ଏ ଜନ୍ମରେ ଯଶୋଦା।" ଦେବକୀ ନୀରବ ହୋଇଗଲେ । 

     ନିରପେକ୍ଷ ବିଚାରବନ୍ତ ଭଗବାନ ବି, ନିଜ ପିତାମାତା ଙ୍କୁ ପ୍ରାରବ୍ଧ ରୁ ରକ୍ଷା କରି ପାରି ନଥିଲେ,ଏ କଥାଟି ତାର ଜ୍ୱଳନ୍ତ ପ୍ରମାଣ। ଆମେ ତ ସାଧାରଣ ମନୁଷ୍ୟ l ଆଜି ଆମେ ଯେତେ ଯାହା  ଦୁଃଖ କିମ୍ବା ସୁଖ ପାଉଚେ ତାହା ଆମ ପ୍ରାରବ୍ଧ ର ଫଳ। ଧୈର୍ଯ୍ୟର ସହ ତାକୁ ପାର ହେବା ପାଇଁ ସାରା ଜୀବନ ସ୍ବ’ଧର୍ମ ପାଳନ ପୂର୍ବକ ପ୍ରୟାସ କରି ଚାଲିବା ଉଚିତ। ଭାଗବତ ରେ କୁହାଯାଇଛି

*ସ୍ୱଧର୍ମ କଲେ ସ୍ୱର୍ଗବାସ ।* 
*ଅଧର୍ମେ ନରକେ ପ୍ରବେଶ॥* 

 ଭାଗ୍ୟ ଭରସାରେ ନବସି କର୍ମ କରିବା ଉଚିତ୍l

✿❁❣️༒ *ଜୟ ଜଗନ୍ନାଥ* ༒❣️❁✿

Post a Comment

Previous Post Next Post